Your Cart
:
Qty:
Qty:
Tk
(Tk )
Tk
Remove
Remove
ডায়াবেটিস, কোষ্টকাঠিন্য ও আমাশয়ে আমলকির অত্যন্ত উপকারি।
আমলকির উপকারিতাঃ
- আমলকির রসে মধু মিশিয়ে খেলে পিত্তজ্বর ভালো হয়।
- এক চামচ আমলকির গুঁড়ো পানির সাথে খেলে গলা ব্যথায় কার্যকরী।প্রতিদিন সকালে ঘি ও মিছরি মিশিয়ে আমলকির গুঁড়ো খেলে মাথাব্যথা ভালো হয়।
- আমলকির রস, মধু ও ছোট গোলমরিচ মিশিয়ে খেলে বমি বন্ধ হয়।
- দই ক্রিমের সঙ্গে আমলকি পাউডার খেলে মাসিকের রক্ত পড়া বন্ধ হয়।
- স্মৃতিশক্তি বাড়াতে প্রতিদিন সকালে আমলকির মোরব্বা খান।
- রাতে এক চামচ আমলকির গুঁড়া পানি বা দুধের সঙ্গে খেলে ডায়রিয়া সেরে যায়। কোষ্ঠকাঠিন্য থাকে না, পেট পরিষ্কার হয়ে যায়।
- তাজা আমলকির রসের সঙ্গে মধু মিশিয়ে খেলে ডায়াবেটিস নিরাময় হয়।
- মুলার সাথে আমলকির গুঁড়া খেলে মূত্রাশয়ের পাথরে উপকার পাওয়া যায়।
- আমলকি ভাঙ্গা হাড় ঠিক করতে সক্ষম, তাই হাড় ভেঙে গেলে আমলকি খাওয়া ভাল।
- আমলকির রসে চিনি মিশিয়ে পান করলে তাপজনিত হেঁচকি, বমি বমি ভাব, তৃষ্ণা ইত্যাদি দ্রুত কমে যায়।আমলকির ৩ গ্রাম বীজ পানিতে পিষে ছেঁকে নিয়ে মধু বা চিনি মিশিয়ে সকাল-সন্ধ্যা কয়েকদিন খেলে লিউকোরিয়ায় উপশম হয়।
- আমল কি পুড়িয়ে, নারকেল তেলের সাথে মিশিয়ে চুলকানি ও পিম্পলে লাগালে উপকার পাওয়া যায়।
- যদি তাজা রক্তপাত হয় তবে এর উপর আমলকির রস লাগালে রক্তপাত বন্ধ হবে।
- আমলকি পাউডারে শুকনো আদার গুঁড়া মিশিয়ে গরম জলে খেলে ম্যালেরিয়া হয় না।
- আমলকি এবং নিম পাতা সমপরিমাণ সকালে ২ থেকে ৪ গ্রাম মধু সহ খেলে কুষ্ঠ রোগে উপশম হয়।
খাবার নিয়মঃ
৩ থেকে ৪ গ্রাম আমলকী গুঁড়া এক গ্যাস পানিতে মিশিয়ে দিনে ২-৩ বার খেতে হবে। অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।
বিশেষ সতর্কতাঃ খালি পেটে আমলকি গুঁড়া না খাওয়াই উত্তম।
যে কোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন
মোবাইলঃ ০১৩০৯-৬০৩৪৩৫